চতুর্থ বর্ষ ।। নবম ওয়েব সংস্করণ ।। ২৮ শ্রাবণ ১৪৩০ ।। ১৪ আগষ্ট ২০২৩
শিক্ষাঙ্গনকে কসাইখানা করে তোলার এই যে প্রয়াস, তা কখনোই কাম্য নয়। এই প্রয়াস গুণগত মানের দিক থেকে তলায় ঠেকে যাওয়া আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও পিছনের সারিতে নিয়ে যাবে তা নিশ্চিত। তাই দোষ ঠেলাঠেলি না করে এর একটা সার্বিক সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে আমাদের। যাতে ভবিষ্যতে কোন মা-বাবার কোল খালি হয়ে না যায়।
শুধুমাত্র যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় নয়, রাজ্যের সমস্ত শিক্ষাঙ্গনেই কমবেশি এই বিষয়টি ঘটে থাকে। তবে এখানকার পরিবেশ পরিস্থিতিটা একটু বেশি জটিল, বেশি পরিচিত। কারণ মাঝেমধ্যেই প্রকাশ্যে এসে থাকে বিষয়টা। আর বিষয়টাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি চলতে থাকে দীর্ঘদিন। কিন্তু তার সমাধান হয় না। কিছুদিন যেতে না যেতেই পূর্বের পরিস্থিতি ফিরে আসে আবার। কোল খালি হয় কারোর না কারোর।
প্রশাসন তৎপর হলে সত্যি সত্যিই কি একে আটকানো যায় না? সুন্দর করে তোলা যায় না এখানকার পরিবেশকে? এখানকার ছাত্রছাত্রীরা কি প্রশাসনেরও ঊর্ধ্বে? বারবার ঘটে যাওয়া এই ঘটনা স্বাভাবিকভাবেই এইসব প্রশ্নগুলো জাগিয়ে তোলে। এবং কোথাও না কোথাও প্রশাসনিক ব্যর্থতার দিকেই ইঙ্গিত করে সোজাসুজি।
উত্তম মাহাত, সম্পাদক
______________________________________________
যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ হলো এই সংস্করণ
______________________________________________
দুর্গা দত্ত / বিশ্বম্ভর নারায়ণ দেব / শ্যামাপদ মাহাত বাঁশি / সিকতা কাজল / উৎপল চট্টোপাধ্যায় / নির্মল হালদার / সুজন পণ্ডা /
______________________________________________
দুর্গা দত্তের কবিতা
১.
গঙ্গাজল-কে
শ্রাবণ পূর্ণিমা এই এলো বলে--
রাত জাগতে হবে গঙ্গাজল।
ভাসানের গানে গানে তোমার দুহাত থেকে
তুলে নেবো পদ্ম শালুক
পাঁপড়ি খোঁজার ছলে সারারাত লুকিয়ে চুরিয়ে
তোমাকেই ছুঁয়ে ছুঁয়ে বেঁচে থাকবো আপাদমস্তক
ঘুম ঘুম ঘুম তুমি ঘুমোও অনন্তগানে
প্রিয় গঙ্গাজল
শ্রাবণ পূর্ণিমা এলে
সমস্ত ভাসান গানে তোমারই তো জাগরণ পালা --
জ্যোৎস্নাজলে দিকচিহ্নহীন
তোমারই ইঙ্গিত চরাচরে
ভাসো, ভাসো, ভাসো এই শরীরপ্রবাহে--
চোখের তলায় স্নিগ্ধ
অলৌকিক মুদ্রার বয়নে
জলছুঁয়ে চিরব্রতে চিরায়ত তুমি আমার
সোঁদামাটি-ছোঁওয়া গঙ্গাজল ...
তুমি আর আমি, সেই জাগরণ পালায় সারারাত...
মনে যেন থাকে গঙ্গাজল
২.
হাতের পাতায় : এক
সেই কবে গান গেয়েছিলে...
সন্ধ্যামালতীর গন্ধে তোমার উঠোন জুড়ে
নেমেছিল শাওন রজনী।
দু'একটি নিঝুম পালক, আর
অল্পদূরে মৌন এক শান্ত দেবদারু -
আর কোনো শ্রোতা বলতে সেরকম কেউই ছিলো না।
দেবদারু গাছে পাতার আড়ালে ছিল
অনাহত লিপিমালা :-অতুল কুহক
সেই কবে গান গেয়েছিলে ...
সেই থেকে আলোছায়ামাখা মুখে
তুমি যেন কবেকার কীরকম অনির্বচনীয়
কোনো মূর্তিমতী ঝিরঝিরে শ্রাবণের সুর...
৩.
হাতের পাতায়: দুই
তোমার সমস্ত মুদ্রা, কাকুবক্রোক্তির ছল,
বিমূর্ত বিভঙ্গ যা চোখে মুখে ছিল অনায়াস
খুঁটে খুঁটে তুলে নিয়ে উপভাষায় তর্জমা করেছি-
যেটুকু বুঝেছি তার নাভিমূল হলো
প্রথম বৃষ্টিতে ভেজা রুখাসুখা মাটি
তার সোঁদা গন্ধ মূহুর্তে হারায় ।
এটুকু বুঝেছি
সারাটা জীবনে মাটি কাদাজলে যতই ডুবুক
প্রতিরাতে সোঁদা গন্ধ
গুপ্তঘাতকের মতো চুপিসাড়ে আসে আর
অন্ধ খঞ্জ রাতটুকু পাঁজরে আড়াল করে
রুখাসুখা মাটি খুঁজে যায় -
এটুকু বুঝেছি , যাকিছু ঘটুক
দুহাত অন্তর বাজ পড়লেও
আমার একান্ত সেই উপভাষা
প্রতি রাতে অন্ধকারে শুদ্ধশীল দিগন্তে মিলায়।
৪.
হাতের পাতায় : তিন
ফেরবার পথে
দুপাশে তেমন কিছু নাও যদি থাকে
মনে রেখো, ধানক্ষেত শুয়েছিল কুয়াশা জড়িয়ে--
আরও দূরে বনখেজুরের ঝোপে
গন্ধগোকুলের সীমা ছেড়ে
জোনাকিরা বেসামাল জেগে বসেছিল সারারাত-
চাঁদ যদি নাও থাকে সামাজিক চরাচরে
মনে রেখো,
বটফল মুখে নিয়ে ডানায় আকাশ মেখে
উড়ে গিয়েছিল কোনো স্বপ্ন-দেখা পাখির হৃদয়
ফেরবার পথে কিছু নাও যদি থাকে
এটুকু অন্ততঃ মনে রেখো,
কেউ কিছু আবোলতাবোল
লতায় পাতায় লিখে রেখে
তুমি শুধু বুঝে নেবে বলে
শান্তমনে ঘুমিয়েছে ধুনোজালে,
অন্ধকারে, ধুলোপায়ে শুকনো পাতায়...
৫.
হাতের পাতায় : চার
( অধমর্ণ )
দিচ্ছো দাও ।
ভুলেও ফেরত চেয়ো না কোনোকিছু।
দিতে পারবো না কিছুতেই...
দিতে পারবো না সেই ভোরবেলা, গভীর ঝিনুক,
ভেজা চুলে অনন্ত বৈভব।
শঙ্খচিলের ডাক , সমুদ্রের স্বর...
দিতে পারবো না কিছুতেই
পায়ে পায়ে ভেজা বালি
তোমার চিবুকে গাঢ় জলবিন্দু
তার ওপরে অপ্রাকৃত আলো
শুকনো হাওয়ার সঙ্গী উড়ন্ত আঁচল--
দিতে পারবো না কিছুতেই
কোনোকিছুই আর ফেরত চেয়ো না কোনোভাবে।
যা দিয়েছো, সেটাই সমূহ।
প্রান্তজনের বুকে, জেনে রাখো
সেটুকুই পরম নিঃশ্বাস :-
বিকেল আলোয় তার চন্দনের ফোঁটা,
চোখের পাতায় তুলসীপাতা।
দিতে পারবো না কিছুতেই , এই
মাটি কামড়ে পড়ে থাকা মুথা ঘাস -
হাতে গোনা পারানির কড়ি : নোনাজল
কিছুই আর ফেরত চেয়ো না রুদ্ধদল।
হাত-ছাড়া
বিশ্বম্ভর নারায়ণ দেব
একদিন যার রেখেছিল হাতে হাত
মনেই পড়ে না সেসব দিনের কথা
আজকে যতই দিক না অজুহাত
লেখায় ধরেছি অধরামাধুরীলতা।
হাতের মুঠোয় পেয়েও কিসের ভুলে
হাত ছাড়া সেই ভালোবাসার নারী
জল মেপে যায় হাতের আঙ্গুল খুলে
লেখায় লেখায় ভাসে অন্তঃপুরচারি।
এভাবেই লিখে ফেলি যত অভিমান
লেখার ভেতরে নামে মেঘ বৃষ্টি রোদ
এড়াতে পারি কই সে পোড়া হৃদয়ের ঘ্রাণ
পূর্বাভাস দিয়েছে বুঝি মৃত্যু- নীল প্রবোধ?
কি কুক্ষনে সে ডেকেছিল হাত নেড়ে
আজ কেন চোখ আশ্লেষে ছলোছলো
যদি লেখাতেই তার সব নিয়েছি কেড়ে
অন্তিমে জানি পাবো সে হাতের জল-ও।
শ্রাবণ
শ্যামাপদ মাহাত বাঁশি
চারিদিকে যা দেখছি
কোন কিছুই অস্বাভাবিক নয়
হিংসা, নিন্দা,ঔদ্ধত্য, চেয়ারের ক্ষমতা
ছড়িয়ে পড়া শালপাতা বেলপাতা
কোন কিছুই উর্বরা করতে ছাড়েনি এই পৃথিবীকে।
সবশেষে পৃথিবীরই জয়।
শ্রাবণ শেষেও বৃষ্টি না এলে
অভিমানী রাধা, ফিরেও না তাকালে
বাঁশিকে অন্তত বাজাও।
শান্তির সুর, সুরের প্রেম তোমাকে বাঁচাবে।
সিকতা কাজল
বিশ্বাসী দৃষ্টিতে চেয়ে দেখো কি অসম্ভব শক্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে জারুল গাছ।
বটবৃক্ষের ছায়া এসে যখন প্রসারিত
করে ভালবাসার দুটি প্রশস্ত হাত
দৃষ্টিহীন চোখ দুটিতেও খেলা করে আলো৷
আমি কিম্বা তুমি জানি না, কোথায় গন্তব্য
কিন্তু হাঁটতে চাই। উঁচু, নিচু, আঁকাবাঁকা পথ ধরে।
পাহাড়ের ওপর থেকে
ছোট্ট ঘরগুলোক
স্পষ্ট দেখা যাবে ।
এভাবেই জীবন এগিয়ে যাবে,
পৃথিবীর পথে পথে ফুল বিছিয়ে।
এসো হাঁটি অনন্ত পথ ধরে...
যেখানে সীমাহীন শুদ্ধতায়
দুটি হৃদয় শুয়ে থাকে নিশ্চুপ।
X-ফ্যাক্টর
উৎপল চট্টোপাধ্যায়
তোমার আমার নিঃসঙ্গ সহবাসে
অনবরত একটি X-ফ্যাক্টর কাজ করে
ইনফিনিটিভিস থেকে তুমি
আপলোড করে চলেছ ভোরের লীনতাপ আর সংকট উষ্ণতা
আমিও ওয়াইল্ড লাইফ হাতড়ে
দাবানলের চিহ্ন খুঁজে বেড়ায়
অথবা আগুন আবিষ্কারের কাহিনী
ইনসার্ট 1(b) তে তখন
সিক্স ডাইমেনশনাল ডায়াগ্রাম এঁকে
ফ্লাইওভারে হারিয়ে গেছে
আরও একটি গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড
তখনও শুধু তুমি আর আমি
একটি রাত জাগা সহবাসে
কাজ করে চলেছে
আমদের নিঃসঙ্গ জীবনের X-ফ্যাক্টর
মাটিতে রামধনু ওঠে : তেত্রিশ
নির্মল হালদার
সৃষ্টির পরেই যে কোনো শিল্প নিঃসঙ্গ হয়ে ওঠে। শিল্প যতক্ষণ কবি বা শিল্পীর কাছে ততক্ষণ সে সঙ্গ পেয়ে থাকে।
পাঠক শ্রোতা দর্শক শিল্পের নিকটে এলে শিল্প নিঃসঙ্গতা থেকে মুক্তি পায়। সেও তো কিছু সময় জুড়ে। তারপর শিল্পের একাকীত্ব যাপন। লম্বা লম্বা রাস্তা ধরে একা একা হেঁটে যাওয়া।
যখন চিঠির আদান-প্রদান ছিল তখন চিঠিও ছিল একা। চিঠি পড়ার পরেই চিঠি চালান হয়ে যেতো আলমারি কিংবা বাক্সে। অথবা কুলঙ্গিতে। যেন বা নির্বাসন। নিঃসঙ্গতার দিকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া।
শিল্প সেও তো অন্ধকারেই থাকে। তাকে না ছুঁলে এগিয়ে আসবে না। যেমন বইয়ের পাতা না ওল্টালে আলো পড়বে না বইয়ের পাতায়।
দৃষ্টি ও মন তার সঙ্গে ভালোবাসা শিল্পকে জিইয়ে রাখে। এবং জিইয়ে রাখার জন্য সঙ্গ দিতে হবে।
শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষ এই সত্যটুকু জানে কি?
ফিনিক ফোটা জোছনা
সুজন পণ্ডা
ভূলুন্ঠিতা জোছনার ওপরে আমরা চারজন গোল হয়ে বসলাম। কেউ কিছু কথা বলছি না, শুধু নিঃশ্বাস। এক জনের আঙুল ছুঁয়ে আছে আরেকজনের। আলোতে ধুয়ে যাচ্ছে চরাচর। যেন সূক্ষ্ম মসলিন, যেন বা প্রজাপতির ডানা।
আকাশে কোথাও মেঘ নেই, ভীষন শূন্যতা দেখা যাচ্ছে সে কতদূর? কে জানে। কি গভীর নীল। রাত্রে কি আকাশের রঙ বোঝা যায়? আমি তো বুঝতে পারছি স্পষ্ট।
সায়ন আঙুলের ইশারায় একটি গাছ দেখিয়ে দিচ্ছে আমাদের। আমরা এক সাথে তাকালাম সেদিকে। না সবাই একসাথে নয় হয়তো..
একে একে। গাছটিও ফিরিয়ে দিল জিজ্ঞাসু চোখ। আমরা কথা বলিনি কেউই হয়তো মনে মনে কেউ ফুল চেয়েছিলাম, সুন্দর হলুদ ফুল ফুটে উঠল গাছে... রাতের ফুলের রঙ থাকেনা। গন্ধ থাকে কেবল। এই হলুদ ফুল থেকে লেবু ফুলের মতো মিষ্টি গন্ধ পেলাম। অথচ এই ফুল লেবু ফুলের মতো নয়। দুটি সাদা পাখি, সম্ভবত পেঁচা গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসলো গাছটির নিচু একটি ডালে। হয়তো গল্প শুনবে আমাদের, হয়তো গল্প শোনাবে আমাদের। আমরা চারজন, সায়ন, ঋত্বিক আমি আর লগ্নজিতা চুপচাপ বসে রইলাম। এত নিশ্চুপ রাত্রি খুব একটা আসেনা।
আডম্বরহীন এই রাত্রে, বুকের শব্দ শোনা যায়, পলক পড়লে বুঝতে পারা যায়। আমরা শোনার বা বোঝার চেষ্টা না করে বসেই রইলাম নীরবে।
গাছটি আস্তে আস্তে পাতা নাড়িয়ে বাতাস করতে থাকলো, ঘুমের মতো এক অনুভূতি ঘিরে ধরলো আমাদের। যদিও পরিস্কার জানি, এই অনুভূতি ঘুমের নয়।
একটু একটু করে রাত বাড়ছিল তখনো। সায়ন আমাদের ঘড়ি গুলি চাইলো, আমাদের হাত ঘড়ি... টিক টিক শব্দে জ্যোৎস্না মাপতে চেয়েছিল বুঝি। ঘড়ি খুলে ওর হাতে দিতেই সায়ন ছুঁড়ে ফেলে দিলো দূরে, ঘাসের ওপর। ঝুপ।
আকাশের নীল আরো একটু গভীর হলো, চাঁদের আলো আরো একটু সাদা।গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যেতে লাগলো এতদিনের কঠিন রাত।
মনে হল এই তো সময়, এক্ষুনি যদি আমি লগ্নজিতার হাত ধরে তাকে মনের কথা না বলি তাহলে আর কখনই বলা হবে না। মূহুর্ত ছটফট করে, আমি মুখ ফিরিয়ে জ্যোৎস্না দেখতে থাকলাম। কিছুই বললাম না।
তারপর আর রাত বাড়েনি, আমরা সেভাবেই বসে আছি বহুকাল... হয়তো কয়েক শতাব্দী কিম্বা হয়তো মিনিট খানেক কেবল। আমরা হিসেব করিনি কারণ আমরা কারোর জন্য অপেক্ষা করিনি... সেই থেকে আমরা কেউ কথা বলিনি শুধু বসে আছি আর জোছনার রূপ দেখছি।
চাঁদের আলোয় কথা বলতে নেই। এই আলোয় মায়া তৈরি হয়। মায়া সত্যি আর মিথ্যার পার্থক্য বুঝতে দেয় না।
চাঁদের আলোয় বলা কথা সত্যি হয় না, চাঁদের আলোয় ঘটা ঘটনা আসল হয় না।
শুধু আমরা চারজন-
সায়ন
ঋত্বিক
আমি আর
লগ্নজিতা
আমরা আসল নিশ্চয়ই?
______________________________________________
আগের সংস্করণের পাঠ প্রতিক্রিয়া
______________________________________________
১/ বৃষ্টি হীন শ্রাবণ নিয়ে সংক্ষিপ্ত সম্পাদকীয়, যা একটি কবিতা হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে সুন্দর কিছু কবিতা, সবশেষে গ্রন্থ সমালোচনা। সব মিলিয়ে এবারের 'অরন্ধন'ও মন কেড়ে নিলো প্রতিবারের মতো।
অসাধারণ ছবিগুলি। আগের ছবিগুলো দেখার লোভ সংবরণ করতে পারলাম না।
----------কবি সুনৃতা রায়চৌধুরী
২/ ছবিগুলো অসাধারন!! মন ছুঁয়ে গেল।👌👌
----------কবি বেণু মাহাত
৩/ শুধু শিল্পী না..মানুষ হিসেবে ও অসাধারণ..অহংকার হীন সরল মনের মানুষ..খুব ভালো লাগে ওর আঁকা...আরও এগিয়ে চলো. শুভেচ্ছা রইলো।
----------ব্লগ থেকে নামহীন
৪/ অসাধারণ সব ছবি গুলি - শিল্পীকে শুভেচ্ছা জানাই👌❤️
----------ব্লগ থেকে নামহীন
৫/ অপূর্ব শিল্পকর্ম। মন ভরে গেল।
----------ব্লগ থেকে নামহীন
৬/ মন ছুঁয়ে যাওয়া ছবি।----------ব্লগ থেকে নামহীন
______________________________________________
আমাদের বই
অনিকেতের "হলকর্ষণ উৎসব" ১২ আগষ্ট ২০২৩-এর ছবি দেখুন ।
সম্পাদক : উত্তম মাহাত
সহায়তা : অনিকেতের বন্ধুরা
অলঙ্করণ : ভিনসেন্ট ভ্যানগঘ-এর পেন্টিং, আন্তর্জাল
যোগাযোগ : হোয়াটসঅ্যাপ - ৯৯৩২৫০৫৭৮০
ইমেইল - uttamklp@gmail.com













মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন