চতুর্থ বর্ষ ।। চতুর্দশ ওয়েব সংস্করণ ।। ৫ কার্তিক ১৪৩০ ।। ২৩ অক্টোবর ২০২৩
প্রজাপতির ডানায় ভর করে উৎফুল্ল মনে উড়তে ভালোবাসি আমরা। আকাশকে নীল, হলদেটে, লাল দেখতে ভালোবাসি অহরহ। তার জন্য ছুটেও যাই যোজন যোজন দূর। কিন্তু তাকে স্থায়ী করার কথা ভাবি না। তাই সাড়ম্বরে পালিত উৎসবের পর স্পর্শ করে যায় দুঃখের রোজনামচা। আমরা যতটা অভাবি রাজ্য বলে মনে করি বা দেখানোর চেষ্টা করি এই রাজ্যকে তা কি স্পষ্ট হয়ে ওঠে এখানকার বড় বড় উৎসব গুলোকে দেখে? কখনোই না। কিন্তু যে কোন একটা হাসপাতালে গেলে? সেখানে সব সময় একটা সত্যিকারের অভাব পরিলক্ষিত হয়। দেখা যায়, এই রাজ্য কতটা বিবস্ত্র। দেখা যায় পরিকাঠামোর অভাবে হাজার হাজার রোগী বাধ্য হয়েই ভিনরাজ্যে চলে যাচ্ছেন প্রতিদিন। সেই বাহানায় ভিনরাজ্যে চলে যাচ্ছে এই রাজ্যের টাকাও। অথচ কত কত টাকার প্যান্ডেলে, কত কত টাকার সোনার গহনা পরে বসে আছেন মা। সন্তানের এমন দুর্দশার সময় কিভাবে বসে থাকেন মা, এমন অবিচলিতভাবে? এই সম্পদের একাংশ দিয়ে, সে সরকারি বা বেসরকারি যাই হোক না কেন, এখানকার চিকিৎসা পরিষেবার পরিকাঠামো বদলানো কি কোনভাবেই সম্ভব নয়? সম্ভব নয় ভিন রাজ্য থেকে বা ভিন দেশ থেকে আগত রোগীদের পরিষেবা দেওয়...