পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র ।। সন্দীপ কুমার

ছবি
১২ বৈশাখ ১৪২৮ / ২৬ এপ্রিল ২০২১ ________________________________ সন্দীপ কুমার- এর জন্ম ১৭ অক্টোবর, কলকাতায়, এ যাবৎ তাঁর চারটি একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী হয়েছে। প্রথম প্রদর্শনী বর্ধমান-এ, ২০০৩ সালে, ২০০৫ সালে দ্বিতীয় প্রদর্শনী, গগনেন্দ্র চিত্র প্রদর্শ-শালায়। শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর কলাভবনে তাঁর তৃতীয় প্রদর্শনী, ২০০৭ সালে। চতুর্থ প্রদর্শনীটি হয় ২০০৯ সালে "বইচিত্র" প্রদর্শনী কক্ষে। এছাড়া তাঁর তোলা আলোকচিত্র বাংলা ভাষার বিভিন্ন প্রথম শ্রেণীর সংবাদ ও ম্যাগাজিনে বহুবার মুদ্রিত হয়েছে। বর্তমান নিবাস কলকাতায়। তবে কলকাতার থেকে অধিক প্রিয় জেলা, পুরুলিয়া। এমনকি শান্তিনিকেতনের থেকেও পুরুলিয়াকে অধিক প্রাধান্য দিয়ে থাকেন তিনি, তা সে ফটোগ্রাফি হোক বা মনের প্রশান্তিতে! এছাড়া তিনি বেশ কয়েক বছর যাবৎ " সুরের জগৎ " নামে একটি গানের পত্রিকা সম্পাদনা করে আসছেন। বলা যেতে পারে বাংলা ভাষায় এই মুহূর্তে একমাত্র সঙ্গীত বিষয়ক পত্রিকা। মনফকিরা ও গাঙচিল প্রকাশনী থেকে "অজ্ঞাত এক আলোকচিত্রীর আত্মজীবনী," " টানা দাগ," "অন্তরঙ্গ," ও " কবিতা হলে এভাবেই লি...

দ্বিতীয় বর্ষ ।। প্রথম ওয়েব সংস্করণ ।। ১২ বৈশাখ ১৪২৮ ।। ২৬ এপ্রিল ২০২১

ছবি
                                      শ্রদ্ধার্ঘ্য                       আমার জন্মের কোন শেষ নেই                               *****       *****       *****       ***** ছায়ার প্রয়োজন হলে বৃক্ষের তলায় গিয়ে দাঁড়ায়। সে ছায়া বটের হলে সোনায় সোহাগা। কিন্তু বিশাল এক বটবৃক্ষের পতন অনেকেরই ছায়া ছিনিয়ে নেয় অনিবার্য কারণেই।            বাংলা সাহিত্য জগতে সে রকমই এক বটবৃক্ষের পতন ঘটে গেল অভিশপ্ত করোনা কালে।            শঙ্খ ঘোষ, তিনি শুধু কবি ছিলেন না। ছিলেন অনেক অনেক শিল্প-সাহিত্যিক ও শিল্প-সাহিত্য মনা মানুষের অভিভাবক। পথ প্রদর্শক। সু-চিন্তক এবং সর্বোপরি তিনি ছিলেন একজন অসম্ভব ভালো মানুষ।              অতিথি বৎসল এই বটবৃক্ষ নিজের সুশীতল ছায়া থেকে কাউকেই বঞ্চিত করেনি। বরং ডাল বিস্তার করে দিয়েছে তাদের দিকে।                দু'বছর আগে আমি যখন সেই বৃক্ষের ছায়ায় গিয়ে শেষ বারের মতো দাঁড়িয়েছিলাম। অসম্ভব স্নেহের ছায়া পেয়েছিলাম আমি। কিন্তু ওনার বার্ধক্যজনিত কারণে স্পষ্ট করে কোনো কথা শুনতে পাইনি সেদিন। ফলে সেই বৃক্ষের পতনের মূলে কোভিড নাইন্টিন একথা মানতে রাজি নয় আমি। আসলে বার্ধক্যজনিত ...

প্রথম বর্ষ ।। অষ্টাদশ ওয়েব সংস্করণ ।। ২৯ চৈত্র ১৪২৭ ।। ১২ এপ্রিল ২০২১

ছবি
করোনা পরিস্থিতি আবারও ভয়াবহ হয়ে উঠছে। থাবা বসাচ্ছে চারপাশে। প্রাণ যাচ্ছে অসংখ্য মানুষের। অথচ সমস্ত রাজনৈতিক দল এবং কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার আগাম কোনো ব্যবস্হা না নিয়ে পড়ে আছে ভোটের অঙ্কে।              ভোট যে বড়ো বালাই। মানুষের প্রাণ ভোটের থেকে বেশি হতে যাবে কেন রাজনৈতিক দলের কাছে?              গত বছর আগাম বৈদেশিক উড়ান বন্ধ করার ব্যবস্থা না নিয়ে যে ভুল করেছিল ভারত সরকার, এ বছরও স্থানীয়ভাবে আগাম লকডাউন ঘোষণা না করে সেই ভুলের পুনরাবৃত্তি করে চলেছে। যার ফল ভোগ করতে হবে আমাদের মতো অসহায় সাধারণ মানুষকে। হসপিটালের লাইনে দাঁড়াতে গেলে যাদেরকে সরিয়ে রাখা হয় নির্দিষ্ট দূরত্বে। ওষুধ দেওয়া হয় লম্বা একটা হাতাতে করে। আর অফিসিয়াল চত্বরে ঢোকার আগে বলে দেওয়া হয় মাক্স পরার কথা।             শুধু কি তাই? কোরোনাকে ঠেকাতে বছরভর বন্ধ রাখা হয়েছে পড়াশোনার পীঠস্থানগুলি। অথচ ঢাক ঢোল বাজ বাজনা নিয়ে চলছে মিটিং মিছিল। সেক্ষেত্রে কি কোরোনা ছড়িয়ে পড়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই? একেই বলে,      ...