ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র ।। শান্তনু গুঁই
২৬ বৈশাখ ১৪২৮ / ১০ মে ২০২১
__________________________________
আলোকচিত্রী শান্তনু গুঁই। জন্ম বাঁকুড়া জেলার পাত্রসায়র থানার একটা ছোটো গ্রাম হাট কৃষ্ণনগরে। আলোকচিত্রীর ছেলেবেলা ও স্কুল এই গ্রামেই। খুব কম বয়স থেকেই ছবি আঁকা ও মাটির মূর্তি গড়ার প্রতি নেশা ছিল তাঁর। পরবর্তী কালে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে বাঁকুড়া খ্রিস্টান কলেজ থেকে স্নাতক ও ওই বিষয়েই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ। বড়ো হওয়ার সাথে সাথে পড়াশোনার চাপে ছবি আঁকা ও অন্যান্য শিল্পকর্মের নেশাগুলো একে একে হারিয়ে যেতে থাকে। তারপর ২০১৩ সালে শিক্ষকতার কাজে যোগ দেন তিনি। সেই সূত্রে রূপসী পুরুলিয়ায় চলে আসতে হয় ওনাকে। এসে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সহজ সরল আদিবাসী মানুষদের সংস্কৃতিতে মুগ্ধ হয়ে পুরোনো সেই নেশা আবার মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। তবে এই দ্বিতীয় ইনিংসে রঙ-তুলির বদলে ক্যামেরাকেই গুরুত্ব দেন বেশি। ওনার মতে, তিনি কোনো ফটোগ্রাফার নন, উল্লেখযোগ্য কোনো পুরস্কারও ওনার ঝুলিতে নেই। তিনি ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন। গ্রাম বাংলার আদি অকৃত্রিম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ওনাকে বারবার কাছে টানে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ধরণের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের আচার অনুষ্ঠান ও শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি ওনার বরাবরের কৌতুহল। তাই সুযোগ পেলেই ক্যামেরার ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে পড়েন বাইকে করে। ভ্রমণ পথে যা কিছু বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাই ক্যামেরাবন্দি করে রাখেন সযত্নে। পরবর্তীকালে পুরুলিয়ার কয়েকজন বিখ্যাত ফোটোগ্রাফারের সান্নিধ্য পান তিনি এবং তাঁদের মূল্যবান পরামর্শে ক্রমশ নিজের ফোটোগ্রাফির দক্ষতাকে উন্নত করার চেষ্টা চালিয়ে যান। বেশ কিছু পত্রপত্রিকায় প্রকাশিতও হয় ওনার আলোকচিত্র। বেশ কয়েকটা প্রদর্শনীতেও জায়গা করে নেয় ওনার আলোকচিত্র। বিভিন্ন স্তরের মানুষের স্বীকৃতি, ভালোবাসা ও আশীর্বাদ-ধন্য এই নবীন আলোকচিত্র শিল্পী প্রতিষ্ঠা লাভের থেকে মানুষের ভালোবাসাকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
আলোকচিত্রী শান্তনু গুঁই। জন্ম বাঁকুড়া জেলার পাত্রসায়র থানার একটা ছোটো গ্রাম হাট কৃষ্ণনগরে। আলোকচিত্রীর ছেলেবেলা ও স্কুল এই গ্রামেই। খুব কম বয়স থেকেই ছবি আঁকা ও মাটির মূর্তি গড়ার প্রতি নেশা ছিল তাঁর। পরবর্তী কালে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে বাঁকুড়া খ্রিস্টান কলেজ থেকে স্নাতক ও ওই বিষয়েই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ। বড়ো হওয়ার সাথে সাথে পড়াশোনার চাপে ছবি আঁকা ও অন্যান্য শিল্পকর্মের নেশাগুলো একে একে হারিয়ে যেতে থাকে। তারপর ২০১৩ সালে শিক্ষকতার কাজে যোগ দেন তিনি। সেই সূত্রে রূপসী পুরুলিয়ায় চলে আসতে হয় ওনাকে। এসে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সহজ সরল আদিবাসী মানুষদের সংস্কৃতিতে মুগ্ধ হয়ে পুরোনো সেই নেশা আবার মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। তবে এই দ্বিতীয় ইনিংসে রঙ-তুলির বদলে ক্যামেরাকেই গুরুত্ব দেন বেশি। ওনার মতে, তিনি কোনো ফটোগ্রাফার নন, উল্লেখযোগ্য কোনো পুরস্কারও ওনার ঝুলিতে নেই। তিনি ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন। গ্রাম বাংলার আদি অকৃত্রিম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ওনাকে বারবার কাছে টানে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ধরণের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের আচার অনুষ্ঠান ও শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি ওনার বরাবরের কৌতুহল। তাই সুযোগ পেলেই ক্যামেরার ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে পড়েন বাইকে করে। ভ্রমণ পথে যা কিছু বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাই ক্যামেরাবন্দি করে রাখেন সযত্নে। পরবর্তীকালে পুরুলিয়ার কয়েকজন বিখ্যাত ফোটোগ্রাফারের সান্নিধ্য পান তিনি এবং তাঁদের মূল্যবান পরামর্শে ক্রমশ নিজের ফোটোগ্রাফির দক্ষতাকে উন্নত করার চেষ্টা চালিয়ে যান। বেশ কিছু পত্রপত্রিকায় প্রকাশিতও হয় ওনার আলোকচিত্র। বেশ কয়েকটা প্রদর্শনীতেও জায়গা করে নেয় ওনার আলোকচিত্র। বিভিন্ন স্তরের মানুষের স্বীকৃতি, ভালোবাসা ও আশীর্বাদ-ধন্য এই নবীন আলোকচিত্র শিল্পী প্রতিষ্ঠা লাভের থেকে মানুষের ভালোবাসাকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
উত্তম মাহাত, সম্পাদক
শুভাশিস গুহ নিয়োগী মহাশয়ের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ
ওনার ছবি প্রদর্শ-শালাতে যেতে প্রবেশ করুন এই লিঙ্কে ছবি প্রদর্শ-শালা/শুভাশিস গুহ নিয়োগী
সম্পাদক : উত্তম মাহাত
সহায়তা : অনিকেতের বন্ধুরা
যোগাযোগ : হোয়াটসঅ্যাপ - ৯৯৩২৫০৫৭৮০
ইমেইল - uttamklp@gmail.com
অসাধারণ।
উত্তরমুছুনঅসাধারণ।
উত্তরমুছুনআমরা গর্বিত তোমার সান্নিধ্য পেয়ে।খুব ভালো থেকো।
উত্তরমুছুনপ্রদর্শনী দেখে মুগ্ধ হলাম
উত্তরমুছুন