পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র ।। তনুশ্রী চন্দ্র

ছবি
এই সংস্করণের আলোকচিত্র শিল্পী তনুশ্রী চন্দ্র পুরুলিয়া নিবাসী এক গৃহবধূ, লেখিকা ও ভ্রমণ পিপাসু মানুষ। ঘরের বাইরে পা বাড়াতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে যে সুন্দর দৃশপট, তা যতক্ষণ না পর্যন্ত ক্যামেরাবন্দি করতে পারছেন ততক্ষণ শান্তি নেই তাঁর। তাই চোখের সামনে আসা দৃশ্যমান প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা বৈচিত্র্যময় জগৎ, তার মধ্যে অবস্থানরত ছোটো ছোটো কীটপতঙ্গ বা বিশাল টাওয়ার যাই হোক না কেন ক্যামেরাবন্দী করতে ভোলেন না তিনি। তাঁর সেই বিভিন্ন সময়ে তোলা বেশ কিছু আলোকচিত্র নিয়ে এবারের "ছবি প্রদর্শ-শালা" আমাদের। এছাড়াও তাঁর আরেকটি পরিচয়, জেলায় ও জেলার বাইরের বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতে কবিতা, ছোটগল্প ও শ্রুতি নাটক লিখে থাকেন তিনি। তিনি ছেলেবেলা থেকেই মাটির সাথে থাকেন। মাটির সাথে তাঁর সখ্য। সখ্য মাটির সাথে মিশে থাকা গন্ধের সাথেও। সখ্য মাটির মানুষদের সাথেও। আর এই মাটির মানুষের সাথে তার একাত্ম হয়ে যাওয়া থেকেই শখের ফটোগ্রাফি করা। তাঁর এই চর্চা অবারিত হোক। উত্তম মাহাত, সম্পাদক  মূল পাতায় যান।

তৃতীয় বর্ষ ।। পঞ্চর্বিংশতি ওয়েব সংস্করণ ।। ১২ চৈত্র ১৪২৯ ।। ২৭ মার্চ ২০২৩

ছবি
নিজের বাসা নির্মাণ না করে অন্যের বাসায় কোকিলের প্রবেশ, এ শুধু আলস্য নয়, এ একপ্রকার চালাকি। কোনো না কোনভাবে এও এক প্রকার আগ্রাসন। অন্যকে পরিশ্রম করিয়ে নিজের যাপনকে নিশ্চিত করা। নিশ্চিত করা নিজের বংশের ধারাবাহিকতাকে টিকিয়ে রাখার বিষয়টাকেও। তার জন্য সেই পরিশ্রমকারী পাখির ডিম ভেঙ্গে দেওয়া, ডিম খেয়ে দেওয়া বা আরও আরও জঘন্য কিছু করতেও পিছপা নয় তারা। নিজের বংশ রক্ষার্থে অন্যের এই বংশ নাশের খেলায় মেতে উঠতে উঠতে ভুলে যায় একদিন তারও বংশ নাশ করতে মুখোমুখি দাঁড়াবে কেউ। দাঁড়াবে গদা-চক্র অথবা লাঙ্গল কাঁধে।             লাঙ্গলের অধিকার ছিনিয়ে নিলে ছিনিয়ে নিতে হবে ক্ষুধার অধিকার। খুরধার বক্তব্যের বদলে ছিনিয়ে নিতে হবে অধিকার কঠোর পরিশ্রমের। তাহলেই বোঝা যাবে কে কত আন্তরিক, কে কত হিতৈষী।                চালাকির আশ্রয়ে কতদিন তা দেবে ডিমে? কতদিন জন্ম দেবে নিজের সন্তান? ঠোঁট পোক্ত করছে তারাও। প্রখর করছে দৃষ্টি গুগলি ঝিনুকের মাংস খেয়ে। একদিন না একদিন ছিঁড়ে খাবে তোমারও সন্তানের মাংসল পেশি। সেদিন বুঝবে কাক আসলে উদার, বোকা নয় কখনও। উত্তম মাহাত, সম্পাদক               __________________________...

তৃতীয় বর্ষ ।। চতুর্বিংশতি ওয়েব সংস্করণ ।। ২৮ ফাল্গুন ১৪২৯ ।। ১৩ মার্চ ২০২৩

ছবি
কুনো ব্যাঙের তুলনায় সোনা ব্যাঙের লাফ দেওয়ার ক্ষমতা বেশি বলে দিব্যি বাইরে বাইরে ঘুরে বেড়ায় সোনা ব্যাঙ। আদরও পায় অনেকের। ভোগও বেশি করে সে। আর কুনো ব্যাঙের লাফানোর ক্ষমতা কম। তাই তাকে মুখগুঁজে থাকতে হয় অন্ধকার কুঠুরিতে। পোহাতে হয় এর তার লাথির আঘাত।     কুন্তি পিসি চটি পায়ে হাঁটাচলা করে। নীলচে শাদা শাড়ি। সোনা ব্যাঙকে আদর করে খুব। আদর খেতে খেতে তার চামড়া মসৃণ। আর কুনোব্যাঙকে যতকিছু বিষাক্ত সঞ্চয় করে রাখতে দেওয়ায় তার শরীর খসখসে। সারা গায়ে গুটি।              হে পার্থ, তুমিই বলো, কুনো ব্যাঙের এইমতো হয়ে ওঠার দায় নেই, কুন্তি পিসির? উত্তম মাহাত, সম্পাদক  ______________________________________________ যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ হলো এই সংস্করণ ______________________________________________ হাবিবুর রহমান এনার / বিপুল চক্রবর্তী / সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় / অনিল মাহাতো / ডরোথী দাশ বিশ্বাস / উৎপল চট্টোপাধ্যায় / ময়ূখ দত্ত /  ______________________________________________ হাবিবুর রহমান এনারের কবিতা  ১. অন্তরীক্ষে পথে-প্রান্তরে অল্প কম্পন, অল্প দুঃখের ছায়া, দুরাশার কলুষ তুমি আমাকে রোখতে ...

পলাশ পরব - ২০২৩

ছবি
মূল পাতায় যান।