চতুর্থ বর্ষ ।। তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ ।। ০৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ ।। ২২ মে ২০২৩
বাংলার অরাজকতা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে বহুকাল আগেই। এখন তা একেবারেই চরম। সমস্ত রকম ভাবে মানুষকে ঘিরে ধরার এই পন্থা এর আগে চোখে পড়েনি। একেবারেই নিচের সারিতে থাকা মানুষের কাজ ছিনিয়ে নেওয়ার এ এক নজিরবিহীন ঘটনা। বলতেই পারেন, এ আবার কেমন কথা? সোজা করে বলতে গেলে, নগদে ট্রাক্টর কেনার ক্ষমতা গ্ৰামাঞ্চলের এইসব সাধারণ মানুষগুলোর থাকে না। ঋণ ধার করে খানিকটা জোগাড় করে বাকিটা কিস্তি রেখে নিয়ে আসে গাড়ি। ভাবনা থাকে, খানিক মাটি, খানিক বালি বা ইট ফিট চালিয়ে শ্রাবণে লাঙ্গল চালাবে। পাঁচ সাত বছরে কোনোমতে কিস্তি শোধ করে নিজের হবে গাড়ি। তারপর দেখতে পাবে দু' এক টাকার মুখ। কিন্তু সেইসব কর্মকাণ্ড একেবারেই বন্ধ। অনুমতি নেই বালি তোলার। অনুমতি নেই মাটি খোঁড়ার। কি করবে গ্ৰামের মানুষ? সরকারের দেওয়া সামান্য নজরানাতেই বুঝি সাঙ্গ হয় সংসার খরচ? বালি তোলার অনুমতি না থাকায় বন্ধ নির্মাণ কাজ। রাজমিস্ত্রি, কুলি, কামিন সকলেরই কাজ বন্ধ। নিজের বাড়ির জন্যেও নিজের ট্রাক্টর...