পোস্টগুলি

জুন, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চতুর্থ বর্ষ ।। পঞ্চম ওয়েব সংস্করণ ।। ৩ আষাঢ় ১৪৩০ ।। ১৯ জুন ২০২৩

ছবি
ভোট আসে ভোট যায়। বিষিয়ে দিয়ে যায় পরিবেশ। বিষিয়ে দিয়ে যায় সম্পর্ক। মানুষের সাথে মানুষের স্বাভাবিক সম্পর্কগুলোকে স্তব্ধ করে দিয়ে যায় বেশ কিছুদিনের জন্য। তারপর আবার সেই। পেটের জোগাড়ে লেগে পড়া। একজনের সঙ্গে আরেকজনের গলাগলি। সময় বাধ্য করে।                আমরা সাধারণ মানুষেরা একটা বিষয় বুঝে উঠতে অসমর্থ, ভোটও পেটের জোগাড়েরই এক মাধ্যম। এই মাধ্যমে আমাদেরকে উত্যক্ত করে নাচিয়ে-কুঁদিয়ে ৫ বছরের জন্য পেটের জোগাড় করে নেয় স্বার্থান্বেষীরা। তারপর গায়েব হয়ে যায় গাঁ গঞ্জ থেকে। আমাদের পেটের জোগাড়ের মাধ্যম তৈরি করে না তারা। বরং সেই মাধ্যমগুলোকে ভেঙ্গে চুরে আরো বেশি করে হাভাতে করে তোলে আমাদের। যাতে করে স্বাবলম্বী হয়ে না উঠি আমরা। যাতে করে পাঁচ বছর পর আবার অনায়াসে হাতে ধরানো যায় তাদের নির্ধারিত পতাকা।                  এক প্লেট খিচুড়ি দিয়ে শিক্ষা চুরি করে এরা। চুরি করে আমাদের ভবিষ্যৎ। চুরি করে আমাদের প্রগতি। চুরি করে আমাদের পরিবেশ। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পতাকা উত্তোলনকারী আজ্ঞাবাহী করে তোলার জন্য দপ্তরে দপ্তরে গভীর গবেষণায় নিযুক্ত রাখে নিজেদের। আর আমাদের রোজগারের সমস্ত কর্মপদ্ধতি...

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র ।। মুকেশ কুমার মাহাত

ছবি
২০০১ সালের ১২ জানুয়ারি পুরুলিয়া জেলার বাগমুন্ডী থানার পাহাড়তলি ধনুডি এলাকার খুদুডি গ্ৰামে জন্মগ্ৰহণ করেন আলোকচিত্র শিল্পী মুকেশ কুমার মাহাত। প্রত্যন্ত এই গ্ৰামের অত্যন্ত সাধারণ পরিবারে জন্ম এই আলোকচিত্র শিল্পীর। পিতার নাম শৈলেশ্বর মাহাত। সৎসঙ্গ তপোবন বিদ্যালয় থেকে বাল্যকালের শিক্ষা গ্ৰহণ করার পর পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মূ আদর্শ আবাসিক বিদ্যালয় থেকে পাশ করেন মাধ্যমিক। এরপর বলরামপুর কলেজ থেকে গ্রাজুয়েট হন তিনি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নীতি নির্ধারণের অযোগ্যতার ফলে কর্মসংস্থানে বেহাল দশা তৈরি হয়। যার ফলে সেইভাবে কোনো কাজ জোটাতে পারেননি তিনি। একদিকে সাংসারিক প্রতিবন্ধকতা অন্যদিকে কর্মহীনতা, বাধ্য হয়েই সিকিউরিটি সুপারভাইজারের কাজ নিয়ে কখনো জয়পুর তো কখনো ওড়িশ্যাতে যেতে হয় তাঁকে। তার সাথে সাথেই চলতে থাকে ছবি তোলার কাজ। তিনি জানান ------ পেশাদার আলোকচিত্র শিল্পী নন তিনি। ভালোবাসার খাতিরেই ছবি তোলেন। বিভিন্ন ধরনের ছবি তুললেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কীট পতঙ্গের ছবি তুলতে বিশেষ পছন্দ করেন। আলোকচিত্র শিল্পের যাত্রাপথে আজ পর্যন্ত কোনো পেশাদার আলোকচিত্র শি...

চতুর্থ বর্ষ ।। চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ ।। ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ ।। ০৫ জুন ২০২৩

ছবি
ইদানিং সমস্ত রাজনৈতিক দলেরই এক শ্রেণীর নেতাদের শিষ্টতা ভুলে যাওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মাঝে মাঝেই এই ঘটনা চিন্তিত করে তুলছে মানুষকে। বিশেষ করে যে মানুষগুলো একটু শান্তিতে বাঁচতে চায় নিজের পরিবার পরিজন নিয়ে।                তাদের এই অশিষ্ট নেতাদের সঙ্গে লড়াই করার বা তাদেরকে সরাসরি কিছু বলার ক্ষমতা নেই। নেই নিজেদের সন্তানদের এইসব নেতাদের দ্বারা দূষিত পরিবেশ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার ক্ষমতা। তাহলে কি এই প্রবণতা চলতে থাকবে? দীর্ঘায়িত হতে থাকবে অশিষ্ট এইসব নেতাদের আস্ফালন?                সাধারণ মানুষের এই ব্যথার উপশম হতে পারতো, যদি প্রশাসন তৎপর হতো। এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্ৰহণ করতে পারতো। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের রাজ্যের, শুধুমাত্র রাজ্য বলবো কেন, আমাদের দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার উচ্চ পোস্টে বসে থাকা কর্মকর্তারাও সামান্য কিছু চাওয়া পাওয়ার বসে বশীভূত হয়ে এই মুর্খ নেতাদের পদলেহন করতেও পিছুপা হন না। যদিও এই কর্মকর্তারা নিজের যোগ্যতা বলে সেই উচ্চাসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নিজেদের।                  এঁদের কেউ না কেউ এগিয়ে এসে এই অশিক্ষিত নেতাদের, মুর্খ নেতাদের, স্বার্থান্বেষী নেতাদে...