চতুর্থ বর্ষ ।। ত্রয়বিংশতি ওয়েব সংস্করণ ।। ২৭ ফাল্গুন ১৪৩০ ।। ১১ মার্চ ২০২৪



বিজ্ঞান উন্নয়নের এই পর্যায়ে এসেও কোন জাতির জাতিসত্তা আদায়ের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন পড়লে কীসের বিজ্ঞান উন্নয়ন? কীসের বিকশিত দেশ? এই দেশ কী তাদের প্রাপ্য মর্যাদা আন্দোলন ছাড়াও দিতে পারে না? দিতে পারতো না?
           উন্নত দেশগুলো তাদের প্রাচীনত্ব ধরে রাখার তাগিদে প্রাচীন জনজাতিদের ইতিহাস সযত্নে সংরক্ষিত করে। তাকে মর্যাদা দেয় এবং স্বগৌরবে তাদের প্রাচীনত্ব সম্পর্কে বহির্বিশ্বে দাবি তোলে। অথচ ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশ তাদের জনজাতির ইতিহাস মুছে ফেলার তাগিদে তৎপর। কোন দেশের জনজাতির ইতিহাস মুছে ফেলার প্রয়াস কী সেই দেশের ইতিহাস মুছে ফেলার প্রয়াস নই? নাকি এই সমস্ত নোংরামি কেবলমাত্র অন্য কিছু বহিরাগত জাতিদের এই দেশের মাটিতে সবল করে তোলার চেষ্টার বহিঃপ্রকাশ?
            ইতিহাস সাক্ষী, কোন দেশের জনজাতিদের মাড়িয়ে কেবল বহিরাগত জাতিদের নিয়ে সেই দেশ কখনোই উন্নতির চরম শিখরে গিয়ে পৌঁছায়নি। জিন্স শার্ট যতই টেকসই হোক ধুতি পাঞ্জাবির প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় না শেষ পর্যন্ত। কথায় আছে, সগড়ের মাটি তল আর ওপর। কর্পোরেট দুনিয়ারও মাথানত হবে একদিন। আসবেন নতুন দুনিয়া। গরাম থান জেগে উঠবে গ্রামে গ্রামে। বেড়ে উঠবে শালগাছ। তাদের পৃষ্ঠপোষকরা।



উত্তম মাহাত, সম্পাদক 




______________________________________________
যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ হলো এই সংস্করণ
______________________________________________
সুজন পণ্ডা / শ্যামাপদ মাহাত বাঁশি / সুরজিৎ পোদ্দার / রাজীব লোচন মাহাত / কল্পোত্তম / অনন্যা আচার্য /
_____________________________________________


হলুদ রঙের রাত

সুজন পণ্ডা

আমার মাথার ওপর এখনো মহানিম, 
আমার কথার পাশে কাঠঠোকরার ঠোঁট। 
কে জানে কিভাবে হলুদ রঙের রাত
ভেঙে দেয় সব টুকু অবরোধ...

আমার সুখগুলি তুমি নাও
আমাকে জড়াও বিষাদ মগ্নতায়
আকাশে রোজই তারা খুলে পড়ে কিছু
একাকী আকাশ দাঁড়ায় নগ্নতায়।

পাড়ায় বেপাড়ায় বেজে ওঠে হুইসল
কে জানে কারা লুকিয়ে পড়তে চায়?
কে জানে কিভাবে হলুদ রঙের রাতে
হঠাৎ হঠাৎ সময় থমকে যায়

ট্রেনের পাশে আরেকখানা ট্রেন
গাছের গায়ে গা ঘষে দেয় গাছ
এলোমেলো হয়ে হাওয়ার মিছিল যায়
নিভে নিভে আসে নক্ষত্রের আঁচ।

শরীরে নিয়েছি অজস্র তারার দাগ
বুকের মধ্যে ভাঙা মেঘের ক্ষত
কে জানে কতো জটিল এই রাত
কে জানে এর গভীরতাই বা কত

এই রাত বুকের ওপর নামে,
বড়ো ভারী ভীষন মিথ্যাচারী
হলুদ রঙের রাতে
আমি শুধু তোমাকেই খুঁজে ফিরি.... 

কখনো দেখা হয় কারো সাথে
কখনো মহানিমগাছ দেখি
আমার চোখের পাশে কাঠঠোকরার চোখ
বুকের মধ্যে অনন্ত রাত আঁকি

কেউ যদি সুখ গুলি শুধু নেয়
যদি ঝিনুক খুলে খোঁজে
কে জানে কোনো মুক্তো আছে নাকি
এই রাতের হলুদ ভাঁজে ভাঁজে

এই রাতগুলিকেই ইশ্বর মনে হয়
এই রাতেই কথা ভেসে আসে তার
চকিতে তাকাই উত্তরে দক্ষিণে
পড়ে থাকে শুধু হলুদ অন্ধকার

আমি তোমাকে যেভাবে খুঁজে ফিরি
তুমিও কি আমাকে হারাও
আমার ঈশ্বর আমাকে বলেন রোজ
আয়নার মুখোমুখি হয়ে দাঁড়াও.....







সুরজিৎ পোদ্দারের কবিতা 


১.
সারাদিন মেঘ করেছিল—

তারপর, আকাশের একটা কোণা থেকে
গড়িয়ে পড়ল জল

দু'টো কিশোর, উদোম শরীর
সেই জলে দাপাদাপি করছে
আর থুথু দিচ্ছে
একে অপরের দিকে

কী দারুণ এক খেলা—

শিখতে শিখতে— কত বড় হয়ে গেলাম আমরা।




২.
চরাচর জুড়ে রোদ—

চারিদিকে এক ধোঁয়া ধোঁয়া ভাব
কিছুতেই দেখা যায় না
রাস্তার ওই পার

কংক্রিটের দেওয়াল ফাটিয়ে
একটা পলাশ গাছ
তার পায়ের কাছে ছড়ানো
কত ফুল— ছেঁড়া ছেঁড়া— শুকনো পাতা

তার মধ্যে কিছু খুঁজে চলেছে একটা শালিক—

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এক জীবন
পেরিয়ে যেতে হবে আমাদের
এই নিরক্ষর সাজে

ভাবতে ভাবতে কত না বইয়ের পাতা উল্টোই—











শ্যামাপদ মাহাত বাঁশির কবিতা 

১.
২১ ফেব্রুয়ারি কবিতা 

হাতেখড়ি হয় নি আমার মায়ের
উনানশালায় হয়েছে সহজপাঠ।

ছাগলছেড়ির লালন পালনই 
বর্ণপরিচয়।

ভেতরে বাইরে কোনো দেওয়াল নেই

পাঁচিলের কপালে পরায় গোবরের টিপ।

আমার মায়ের একহাতে গোবর থাকলেও
আমার মায়ের দুহাতে শাঁখা চুড়ি।

কুটুম এলে পিঁড়ির উপরে তেলে মাজা জলের ঘটি।

তার স্বরেই ব্যঞ্জনের স্বাদ।




২.
স্রোত

এই তো মধুমাস
রুখামাটির নদীতে রূপার সুতের মতো
জলের ধারা।

লিরন আসছে
কুটুম এলে এক ঘটি জল  
কাঁসাই কুমারী কি পারবে দিতে ?

লালসার নলে কি শুষে নেবে সমস্ত হৃদয়?

এপার থেকে ওপারে চাহিদার হাওয়া বয়ে যায় 
চোখেও পড়ে না হয়তো 

আমি বাবলা গাছের মতো দাঁড়িয়ে থাকি।

আমার চোখের সামনে স্থূল স্রোতে ভেসে যায়
কত পিচাশি
কত ডুমুরশোল



৩.
বিদ্যুৎ হীন 

গত পরশু বিকেলে
অনেকদিন পর এসেছিল
কালবৈশাখী

উথলে উঠলো হুড়ুমদা সেরখাডি
গাছের শরীর ভেঙে তছনছ হয়ে গেল

বিদ্যুতের খুঁটি পড়লো নুয়ে

আজও কুব্জ হয়ে
ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে

বিদ্যুৎহীন কেটে গেল দিন

আমি নিরুপায়, 
আমার সমস্ত বার্তা আমার ভেতরে আছাড় খেতে লাগলো

এমনভাবেই হঠাৎ করে যদি ছিঁড়ে যায় সমস্ত ভালোবাসা।

কার দুয়ারে দাঁড়াবো?



৪.
রসিক

উৎসর্গ: বিজয় কর্মকার      

পলাশ ফুটলেও মাদল আজ পড়ে রইলো রাস্তায়

দরবারি ঝুমুরের কলি
রাস্তায় রাস্তায় খুঁজে বেড়াবে।

কোথায় বিজয় কর্মকার?

পস্তুবালার গলায় ঝুলে রইল 
বিরহের সুর 

রসিকের ভাব হয়ে উঠলো জন্মদাগ 

আসর আজ ভেঙে গেল 
সুরুলিয়ায়
পুরুলিয়ায়।







রাজীব লোচন মাহাতর কবিতা 

সম্পর্ক

রাহুলের একটা দোকান আছে।

চপ-সিঙাড়া ঘুগনি -মুড়িও পাওয়া যায়।

চাষিদের সঙ্গেও রাহুলের একটা সম্পর্ক আছে।

জমির সঙ্গে চাষির সম্পর্ক আরো গভীর।

ধান-গম -সরষে ,মুগ-মুসুরের গন্ধ আসে।




২.
প্রতিদিন জেগে উঠি 

সূর্যের সঙ্গে পাখিরাও জেগে ওঠে

শুকিয়ে ওঠে ঘাসের আগায় জল।

পাখিরা গান গায় নতুন নতুন।

নিম-অর্জুন-পলাশ গাছে
পাখিদের সুর ওঠানামা করে।

প্রকৃতির এই খেলায়
প্রতিদিন সূর্য ওঠে, প্রতিদিন জেগে উঠি আমরা।







কলমদানি-২২

কল্পোত্তম

অদ্ভুত এক অন্ধকার, সবুজাভ নীলচে 
কলমদানির ভেতর বাসা বাঁধতে বাঁধতে 
রহস্যময় করে তোলে তাকে
করে তোলে ব্যাঞ্জনাময়।
গভীর বনাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া বাঁশির সুরের মতো
ক্রমশঃ প্রকাশিত এবং অপ্রকাশিত হতে হতে
খুঁজে ফেরে পথ
ঈশ্বর যাতায়াতের।

ঈশ্বর যান 
কোথাও না কোথাও
মূল সুতোর সঙ্গে টান মেরে যান  
সামগ্ৰিক সঙ্গতি রেখেই।

কলমের রেখা
কলমের লেখার সঙ্গে মিলে গিয়ে 
হয়ে ওঠে বিধান
হয়ে ওঠে সমাধান
অনেক অনেক ক্ষেত্রের 

ক্ষেত্র বিশেষে অন্ধকারও
হয়ে ওঠে কলমদানি, মহাকালের।






গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি

অনন্যা আচার্য

মৃত্যুর কয়েকদিন পূর্বে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রানী চন্দের কাছে শুনতে চেয়েছিলেন তাঁর একটি পুরোনো লেখা, “বিপদে মোরে রক্ষা করো।” রানী চন্দ অল্প কয়েক লাইন এগিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন, ডেকে আনেন অনিল চন্দকে। কয়েক লাইন পরে তিনিও কবিগুরুর ইচ্ছাপূর্ণ করতে ব্যর্থ হন। শেষ অবধি ভরসা ‘গীতাঞ্জলি’। অপ্রস্তুত সকলে ফিরে যাওয়ার পর রানী চন্দকে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন সেদিন-‘এই-সব কবিতাগুলি মুখস্থ করে রেখে দিস- এগুলো মন্ত্রের মতন।’ কলেজে পড়ার সময় উপহার পেয়েছিলাম 'গীতাঞ্জলি'। রবীন্দ্রনাথের নোবেল পাওয়ার প্রসঙ্গে এই বইটির নাম বহুবার শুনেছি কিন্তু গীতাঞ্জলি’র বাণী যে এক একটি মন্ত্র তা জানার জন্য প্রয়োজন ছিল আরও খানিক অপেক্ষা থুরি দুঃখ পাওয়া বা জীবনের নগ্ন সত্যগুলোকে গভীরভাবে উপলব্ধি করার মতো বোধের সঞ্চার হওয়ার। রবীন্দ্রনাথের গান আমার কাছে স্নিগ্ধ সকাল অথবা একটি পথ, যে পথ মনকে নিয়ে যেতে পারে সন্ধ্যাতারার পারে। সমূহ বিপদে তাঁর গান আমাকে ভরসা দেয়। আসলে আমরা প্রত্যেকেই তো এক একটি অচলায়তনের মধ্যে গণ্ডীবদ্ধ। বের হতে চাওয়া বা পারাটা অনেকাংশেই নির্ভর করে থাকে স্বার্থের উপরে। পারিপার্শ্বিক জটিলতায়, মরীচিকায় যখন আমরা হন্যে হয়ে পড়ি তখন উপশমের আলো খুঁজে পাওয়া যায় নিজেরই কাছে “সংশয় পারাবার অন্তরে হবে পার উদবেগে তাকায়ো না বাইরে।”- এটুকু উপলব্ধি করতে কেটে যায় কত সময়। খুব কাছের মানুষ, যাদেরকে আমরা বন্ধু বলে মানি তাদেরকে বাদ দিলে বাকী সকলেই নিজ নিজ সময় অনুসারে বা স্বার্থ অনুযায়ী পাশে থাকবে বা থাকার ভাণটুকু করবে। আসলে খুব জটিলতায় আমরা তো শুধুমাত্র উপশমটুকু চাই। উপশমের আড়ালটুকু বুঝতে পারি না। তাই মোহ ভাঙতে সময় লাগে। এ এক অদ্ভুত মায়ার খেলা। এ খেলা মুক্তির খেলা নয়, ছুটির খেলাও নয় এ হচ্ছে জটিলতার খেলা বা ভ্রান্তিপাশ। 

       তাই বিপদে ভয় না পাওয়াটা যেমন মন্ত্র, বিপদে স্থির থাকাটাও একটা আর্ট। জয়ের চাবিকাঠি আপনার কাছেই যে লোকানো রয়েছে। হন্যে হয়ে খুঁজে চলা তাই নিরর্থক। রবিঠাকুরের গানকে আমি আত্ম-লড়াইয়ের সহায়ক বলেই মানি।  তাঁর গান, মন্ত্র আমাদের লড়তে শেখায়। আর যদি হেরেও যাই সেই হারের মধ্যেই অন্য উত্তরণের পথকে খঁজে বের করতেও সাহায্য করে সেইসব গান বা কথারা- “যদি ঝ’রে পড়ে পড়ুক পাতা, ম্লান হয়ে যাক মালা গাঁথা, থাক জনহীন পথে পথে মরীচিকাজাল ফেলা” তবুও তো “খেলো খেলো তব নীরব ভৈরব খেলা।” -এই আবেদন তো আমায় উজ্জীবিত করে। নীরব খেলার মাঝেই তো পাই উত্থানের সিঁড়ি। আসলে আমাদের সকলের ক্ষেত্রেই অভিমানের সাথে এক বা একাধিক নাম যুক্ত হয়েই রয়েছে। সেই অভিমানের কথাকে বা ছবিকে জীবন ভরে সদর্থক চেতনায় সঞ্চয় করতে শিখেছি রবীন্দ্রনাথের কিছু কবিতা বা গানকে অবলম্বন করেই। “রয়েছ তুমি এ কথা কবে  জীবনমাঝে সহজ হবে” যতবার শুনি ততবারই তোমার আজকের না থাকাটাও মধুর হয়ে ওঠে। তবুও তো আমি জানি তুমি আমার অতীতে ছিলে, তুমি ভবিষ্যতেও থাকবে শুধু বর্তমানে তোমাকে বাঁধতে পারিনি। তাই তোমার পথে চলা হয়তো ঘুচে গেছে তবুও তুমি যে আমার পথেই লুকিয়ে আমার সাথেই চলছ বা আমার পথের কাছে তোমার মালাখানি আজও পড়ে রয়েছে। তোমার এই উপস্থিতিই তো আমার প্রেরণা।“চারি দিকে সুধাভরা ব্যাকুল শ্যামল ধরা, কাঁদায় রে অনুরাগে। দেখা নাই নাই, ব্যথা পাই, সেও মনে ভালো লাগে” - এ তো দুঃখ নয়, উত্তরণের পথ মাত্র। সকালবেলার আলোর মতন রবীন্দ্রনাথের কথা, গান আমার দৈন্যের সঞ্চয়, “তারে যখন আঘাত লাগে,বাজে যখন সুরে–সবার চেয়ে বড়ো যে গান সে রয় বহুদূরে।” এই কথারাই তো আমার আশ্রয়। যাকে নিরন্তর আগলে রাখার মাঝেই তো লুকিয়ে রয়েছে বিপদে ভয় না পাওয়ার মন্ত্রখানি। 
                           




______________________________________________
আগের সংস্করণের পাঠ প্রতিক্রিয়া 
______________________________________________

১/ অরন্ধনের এই সংখ্যায় সাম্যব্রত ঘোষের আলোকচিত্র বেশ ভালো লাগলো। তার ছবি আগামী দিনেও দেখতে চাই।
আলোক চিত্রশিল্পীকে আমার শুভেচ্ছা জানাই।
                                       ---------কবি নির্মল হালদার 

২/ সম্পাদকীয় খুব ভালো। অনুপমের কবিতা ভালো লাগলো। বাঁশির কবিতার দু একটা লাইন অনবদ্য। সবে মিলিয়ে দারুন একটা সংখ্যা।
                                   ----------কবি সুপ্রিয় দেওঘরিয়া 

৩/ আবারও একটি উপহার, অনন্য এমন সব সমৃদ্ধ লেখা, ছবি আর সর্বোপরি সুন্দর এক সম্পাদকীয়র জন্য উত্তমবাবুকে ধন্যবাদ।
                               ----------কবি উৎপল চট্টোপাধ্যায় 

৪/ আমি প্রায় একবছর কলকাতার বাইরে ছিলাম। আজ সবে আপনার মেসেজ দেখলাম। নতুন কবিতা লিখলে অবশ্যই পাঠাবো।
         সংখ্যাগুলি পড়লাম ও ছবি দেখলাম। খুব ভালো লাগল। জয়দেব চক্রবর্তী র ছবি অসাধারণ।
                                     ---------কবি শর্বরী চৌধুরী 

৫/ ছবি ও লেখা দুটোই সুন্দর। সম্পাদকীয় ভীষণ বাস্তব দাদা। ভালোবাসা জানাই।
                                     ----------কবি শ্যামাপদ মাহাত বাঁশি 



______________________________________________

                         আমাদের বই


সম্পাদক : উত্তম মাহাত
সহায়তা : অনিকেতের বন্ধুরা
অলঙ্করণ : সন্দীপ কুমার 
যোগাযোগ : হোয়াটসঅ্যাপ - ৯৯৩২৫০৫৭৮০
ইমেইল - uttamklp@gmail.com





 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র ।। সন্তোষ রাজগড়িয়া

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। আলোকচিত্র শিল্প ।। মুকেশ কুমার মাহাত

পঞ্চম বর্ষ ।। তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ ।। ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ০২ অক্টোবর ২০২৪