পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছবি প্রদর্শ-শালা ।। চিত্রশিল্প ।। জয়দীপ নুনিয়া

ছবি
জীবনপঞ্জি নয়, একজন শিল্পীর আসল পরিচয় তাঁর শিল্পকর্মে। শিল্পকর্ম দেখেই তাঁকে চেনা যায়, তাঁকে জানা যায়। তাঁকে বিশ্লেষণ করা যায় সঠিকভাবে। জাতশিল্পীকে চিনে নেওয়ার জন্য বাড়তি কোনো কিছুর প্রয়োজন পড়ে না। এমনই একজন স্বনামধন্য শিল্পী হলেন জয়দীপ নুনিয়া। রঙে রেখায় দক্ষ এই শিল্পীর কাজ দেখলে অবাক না হয়ে পারা যায় না। স্কেচে যে রকম দক্ষ, রঙ ছড়াতেও সেরকমই ওস্তাদ। বলিষ্ঠ ভাবনা সম্পন্ন এই শিল্পীর ছবিতে ছবিতে যুক্ত হয় এক অন্য মাত্রা। উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার মনমোহনপুর গ্রামে ১৯৮১ সালের ২০ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন জয়দীপ নুনিয়া। ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকার প্রতি অটুট আকর্ষণ লক্ষ্য করা যায় তাঁর মধ্যে। বড় হতে হতে সেই নেশা পেশায় পরিবর্তিত হয়। সুনিপুণ চিত্রশিল্পী হয়ে ওঠেন তিনি। জল রঙ নিয়ে খেলতে ভালোবাসেন এই শিল্পী। রঙকে ছড়াতে দেন নিজের মতো করে। রঙ ছড়ানোর এই কৌশলকে রপ্ত করে এঁকে চলেছেন একের পর এক চিত্র। তারই একগুচ্ছ চিত্র তুলে ধরা হলো আপনাদের সামনে। উত্তম মাহাত, সম্পাদক এই শিল্পীর আগের পোস্ট দেখুন। মূল পাতায় যান।

নৈঃশব্দ এবং ‘এক ভূ-পর্যটকের দলিল’ বিষয়ে।

ছবি
নৈঃশব্দ এবং ‘এক ভূ-পর্যটকের দলিল’ বিষয়ে।   মধুপর্ণা কর্মকার  “সমস্ত জায়গায় একটা নৈঃশব্দের ভূগোলের উপস্থিতি কাজ করে। যেখানে লুকিয়ে থাকে অসংখ্য ছোট-বড় উপাদান। বিশ্লেষণী চোখে বা গুরুত্বের বিচারে সেইসব উপাদানের ভূমিকাও যে অনস্বীকার্য। বাস্তবের মাটিতে অনুভূতির পরিসরটাই পারে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ভাবে কোনো বিষয়টি বোঝার বা চেনার”।… মলয় মুখোপাধ্যায়। ( নৈঃশব্দের ভূগোল, পৃ – ১৪৫) ‘নৈঃশব্দের ভূগোল’ বইটি লেখক উল্লেখ করেছেন ‘এক ভূ-পর্যটকের দলিল’ হিসাবে। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ সালের ১৫ই আগস্ট। প্রকাশক পরন্তপ চক্রবর্তী, ‘বিরুৎজাতীয় সাহিত্য সম্মিলনী’। বইটির লেখক মলয় মুখোপাধ্যায় উৎসর্গ করেছেন “যাঁরা ভূগোলকে ভালোবাসেন বা ভালোবাসতে চান” তাদের। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন দ্যুতিমান ভট্টাচার্য। সূচীপত্রে বিষয়গুলি বারোটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ২১৯ পৃষ্টার এই বইতে ৪৪ টি সংক্ষিপ্ত রচনা সংকলিত হয়েছে। অধ্যাপক মুখোপাধ্যায়ের ছাত্রাবস্থায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিসারর্টেশন তৈরির ক্ষেত্রসমীক্ষা থেকে তাঁর নিজের গবেষনা, তাঁর ছাত্রদের গবেষনার ক্ষেত্রসমীক্ষা এবং সেমিনার, সম্মেলন উপলক্ষে দেশ বিদেশে ভ্রমণকালীন অভিজ্ঞতার, উপ...

চতুর্থ বর্ষ ।। অষ্টম ওয়েব সংস্করণ ।। ১৪ শ্রাবণ ১৪৩০ ।। ৩১ জুলাই ২০২৩

ছবি
অর্ধেক শ্রাবণ অতিক্রান্ত। বৃষ্টি নেই। বৃষ্টির অভাবে পৃথুলা হতে পারেনি বামনি, কালি, ঠুড়গা ঝর্ণারা। এসে পৌঁছাতে পারেনি তাদের জল চাষির ক্ষেতে। শুকনো কাঁসাই কুমারী টটকো শুকনো করে রেখেছে চাষিদের মুখ। শুকনো করে রেখেছে ধান-চারার কোমর। ডোবা পুকুর খাল বিলের হা-হুতাশে আশ্বাস হারিয়েছে ব্যাঙ। কোথায় আনন্দ? কোথায় তাদের ডাক? চাষিদের মতোই তারাও বুঝে গেছে এবছর কাদা লাগবে না লাঙলে। উত্তম মাহাত, সম্পাদক  ______________________________________________ যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ হলো এই সংস্করণ ______________________________________________ পাপড়ি গুহ নিয়োগী / মৌ দাশগুপ্ত / পার্বতী রায় / মহিউদ্দিন সাইফ / নীতা চন্দ / পার্থসারথি মহাপাত্র / মনজু রহমান লেবু / অঙ্কন রায় / রূপক চট্টোপাধ্যায় / মধুপর্ণা কর্মকার / গৌতম দত্ত    ______________________________________________ পাপড়ি গুহ নিয়োগী ১. লিবিডো শহরের সার্কাস ছেড়ে ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছি তোমার আদি তোর্সায় ভাবছি নিজেকে আর হত্যা নয় স্তন তৃষ্ণার্ত চায় ঠোঁট আদুরে দাগ অপেক্ষায় প্রহর গোনে মানচিত্র লেহন উত্তাল হলে সমুদ্রস্রোত উবু হয় সুবর্ণপদ্ম ভিজে ওঠে জল উৎসবে মৃত্যু মুখ উ...

চতুর্থ বর্ষ ।। সপ্তম ওয়েব সংস্করণ ।। ৩১ আষাঢ় ১৪৩০ ।। ১৭ জুলাই ২০২৩

ছবি
নির্বাচনকে এতখানি প্রহসনে পরিণত করা যায়, সম্ভবত এর আগে দেখেনি ভারতবর্ষের মানুষ। দেখেনি এতটা হিংসাত্মক নির্বাচনও। তাই বাংলার মুখকে এই নির্বাচন যে উজ্জ্বল করেছে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই!           নতুন নির্বাচন কমিশনার রূপে নিযুক্ত হওয়ার পরক্ষণেই মহোদয়ের নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা, সেও আবার এক মাসের মধ্যেই, একটা সন্দেহের বাতাবরণ তৈরি করেছিল প্রথমেই। দিন যত গড়িয়েছে সেই সন্দেহ গভীর থেকে গভীরতর হতে হতে নির্বাচনের দিন এবং সেই নির্বাচনের ফল ঘোষণার দিন গিয়ে ঠেকেছে একেবারে অসীমে। যেখান থেকে আর নিঃসন্দেহ হওয়া সম্ভব নয়।            তাহলে কি বাংলার রাজনীতিই দেশের সবথেকে কলঙ্কময় রাজনীতি? বাঙালিই সবথেকে জঘন্য রাজনীতির স্রষ্টা?            একটা কথা অবশ্য প্রচলিত আছে, বাংলা আজ যা ভাবে, দেশ তা ভাবে কাল। হয়তো হতেও পারে, বাংলা থেকেই এই রাজনীতির সূত্রপাত। এবং ধীরে ধীরে তা সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়বে। জয় হবে বাঙালির। বাঙালিই যে বুদ্ধিমান! উত্তম মাহাত, সম্পাদক  ______________________________________________ যাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ হলো এই সংস্করণ ______________________________________________ প্রতুল মুখোপাধ্যায...